অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায় টিপস?

 অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায় টিপস ১০০% কাজ করবে

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব  অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা বয়সী মেয়েদেরকে পছন্দ করে থাকেন অথবা ইতিমধ্যে পছন্দ করেছেন কিন্তু রিলেশন করতে পারছেন না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। আমরা মূলত এই আর্টিকেলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কিভাবে আপনি খুব সহজে অল্প বয়সে বয়সী পটাতে পারবেন।


প্রতিদিন আড়াইশো গ্রাম মধু খেলে যে উপকার হয়। অল্প বয়সী গার্লফ্রেন্ড থাকলে ঠিক সেম উপকার হয়। কি সত্যিই বিশ্বাস করা নিলেন, আরে না আমরা এমনি মজা করলাম। তবে কথাটি একদম ফেলে দেওয়ার মতো নয়। কারণ অল্প বয়সী মেয়েদের সাথে কথাবার্তা, চিন্তা ভাবনা, আচরণ, দুষ্টুমি, রোমান্স সবকিছু কিন্তু মধুর মত মিষ্টি লাগে। তাই যাই হোক সেদিন না এগিয়ে। যেখানে যাওয়ার জন্য গাড়িতে উঠেছেন চলুন সেই রাস্তাতে এগিয়ে যাওয়া যাক।

আমার মত আপনাদের মাঝে তিনটি তীর শেয়ার করব যেগুলো আপনারা ব্যবহার করে খুব সহজে অল্প বয়সে এর যে কোন মেয়েকে পটাতে পারবেন। প্রথমে আমরা আপনাদের মাঝে একটি গুণের ব্যাপারে আলোচনা করব যেটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে যেকোন মেয়েকে পটাতে পারেন। এরপর আমরা আপনাদের মাঝে পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে আরও দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।


অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায় টিপস ১০০% কাজ করবে

আমরা আপনাদের মাঝে মূলত দুটি ভিডিও শেয়ার করব। এর মধ্যে একটি ভিডিও আমরা উপরে শেয়ার করে রেখেছি। ভিডিওতে আপনি ঠিক কোন গুনটি ব্যবহার করে খুব সহজে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায়। তাই ভিডিওটি কষ্ট করে সম্পূর্ণ দেখুন। ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখলে আপনি খুব সহজে বিষয়টি বুঝতে পারবেন এবং আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে আশা করি। ভিডিওটিতে কোথাও কোন কিছু বুঝতে যদি সমস্যা হয় তবে অবশ্যই নিচে থাকা আর্টিকেলটা সম্পূর্ণ পড়ুন। নিচে আমরা ধারাবাহিকভাবে পুরো বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

আজ আমরা আপনাদের মাঝে এমন একটি গুণের কথা শেয়ার করব যেটি কোন অল্প বয়সী মেয়েরা সেই ছেলের সাথে রিলেশন করার জন্য পাগল হয়ে যায়। তারমানে বুঝতেই পারছেন এই পুরো হাটে পড়ার পর আপনি যখন আপনার মাঝে এই গুণটি আনবেন। তখন আপনার পেছনে অল্প বয়সী মেয়েদের প্রেম করার জন্য লাইন লেগে যাবে। কি আপনার মধ্যে আনন্দের শুরু হয়ে গিয়েছে বিষয়টা ভাবতেই, তাই না।

নাম্বার ১ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হয়ে যান

অল্প বয়সী মেয়েদের পাঠাতে চাইলে এখন থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হওয়ার চেষ্টা করুন। তবে দাঁড়ান দৌড় দিয়েন না। বিষয়টি আগে আমি আপনাদের বুঝিয়ে বলি। বিষয়টা হলো অল্প বয়সী মেয়েরা কোন কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। কারণ তাদের বয়সটা এমন যে তারা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন এমন অনেক কিছু জানতে পারে যা তারা এর আগে কখনো জানত না বা এর আগে তারা কখনো এ ব্যাপারে শোনেনি।

আর নতুন কিছু জানতে কার না ভালো লাগে? আর সেই জানার বিষয়গুলো যদি রিলেশন, আবেগ, রোমান্স, শরীর ইত্যাদি সম্পর্কে হয়। তাহলে তো আর কোন কথাই নেই একদমই মজাই আর মজা। আর কোন অল্প বয়সে মেয়েরা যদি কোন ছেলের সাথে কথা বলে বুঝতে পারেন, যে সে ছেলেটি এসব বিষয় সম্পর্কে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো জ্ঞানী।

তখন তারা সেই ছেলেটির চারপাশে মাসির মতো ভ্যান ভ্যান করে সেই ছেলেটির সাথে দুই একটা কথা বলে যখন তারা দেখে আরে এর সাথে কথা বলে তো মজার মজার অনেক কিছু জানতে পারতেছি এবং শিখতে পারতেছি। তখন তারা এতটা মজা পায় যে তারা নিজেই সেই ছেলেটির সাথে কথা বলার জন্য সবসময় অস্থির হয়ে থাকে। তারপর আর কি যা হবার সেটাই হবে।

মেয়েটির নতুন কিছু জানার আগ্রহ এবং আর এদেরকে ছেলেটির চামড়ার মুখ ফসকেএই কথা থেকে সে কথা, সে কথা থেকে ওই কথা, আর ওই কথা থেকে কখন যে একদম ওই কথাপৌঁছে যায় সেটা তারা নিজেরাই বুঝতে পারে না। তাই আপনিও যদি খুব অল্প বয়সে কোনো অল্প বয়সী মেয়ের সাথে গভীর সম্পর্ক তৈরি করতে চান। তাহলে যখনই আপনি অল্প বয়সী মেয়ের সাথে কথা বলবেন। তখন এমন কিছু কথা বলবেন বা এমনভাবে কথা বলবেন। যেন মেয়েটি আপনার কথা শুনে অথবা আপনার সাথে কথা বলে বুঝতে পারে যে, আপনি প্রেম ভালবাসা, রিলেশন, রোমান্স, শরীর ইত্যাদি সম্পর্কে প্রচুর জ্ঞানী।

মেয়েটিকে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি এগুলো সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন। এক কথায় বলতে গেলে, আপনি এগুলোর ব্যাপারে পুরো একটা জ্ঞানের ভান্ডার। আর মেয়েটি যদি খালি একবার এইটা বুঝতে পারে। আর আপনিও যদি মেয়েটির সাথে এমন একটা বন্ধু সুযোগ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। যাতে করে মেয়েটি আপনার সাথে কথা বলার মত সুযোগ হয়। তাহলে মামা আপনার কাজ হয়ে গিয়েছে।

কারণ মেয়েটি আপনার কাছে খুব ঘুরতে পানি সন্ধান পেয়েছে। এবার মেয়েটি যখন তৃষ্ণার্ত হবে তখনই সে আপনার কাছে ছুটে আসবে। আর এটা সবারই জানা যায় অল্প বয়সে মেয়েদের শরীরে পানির বদ্ধ অভাব। তার মানে বুঝতে পারছেন, পানি পান করার জন্য আপনার কাছে আসার অভ্যাসটা তার একবার হয়ে গেল। সে আপনার পিছনে সব সময় ফেবিকলের মত লেগে থাকবে। তাহলে আর কি চান? জ্ঞান দিতে থাকুন, আর ফায়দা নিতে থাকুন।

আর হ্যাঁ তরকারি তো অবশ্য বেশি দেওয়ার চেষ্টা করুন কারণ অল্প বয়সী মেয়েরা কিন্তু মসলা বেশি ভালোবাসি। আশা করি কি বুঝাতে চাইলাম সেটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারছেন।

 অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায়

অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায় প্রথম টিপসটি আশা করি বুঝতে পেরেছেন। এরপর আমরা আপনাদের মাঝে আরো দুটি তথ্য শেয়ার করছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে অল্প বয়সের মেয়েদেরকে পটাতে পারবেন। পুরো বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে বোঝার জন্য আমরা নিচে একটি ভিডিও দিয়ে দিয়েছি আপনি চাইলে ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন। ভিডিওটি যদি বুঝতে সমস্যা হয় তবে নিচে থাকা আর্টিকেলটি পড়ুন সেখানে ধারাবাহিকভাবে আমরা আলোচনা করেছি।

অল্প বয়সী মেয়েরা বোঝে কম এবং তার থেকে বেশি ফাল পারে। তাই এদেরকে সামলাতে একটু আলগা প্যারা সহ্য করতে হয়। কিন্তু এরকম বোঝার কারণে অনেক সুবিধা আছে আপনি যদি এদেরকে ময়না পাখির মতো করে পালতে পারেন তো দেখবেন- আপনি মেয়েটিকে যা শিখেছেন সে তাই শিখছে। কিন্তু সমস্যা হল অল্প বয়সী মেয়েরা সব ছেলেদের কে পছন্দ করে না। তারা কখনো সব ধরনের ছেলেদের সাথে রিলেশন করতে চায় না। এদের পছন্দ আবার অন্যান্য সকল মেয়েদের থেকে একদম আলাদা হয়ে থাকে।

 অল্প বয়সী মেয়ে পটানোর উপায়

সুতরাং তারা কেমন ছেলে পছন্দ করে সেটাই যদি আপনি না জানেন, তাহলে আপনি আপনার পছন্দের অল্প বয়সী মেয়েটিকে পটাবেননি বা কি করে?। তাই আজকে আমরা আপনাদের মাঝে দুই ধরনের ছেলেদের সম্পর্কে যে কথা বলব। যে দুই ধরনের ছেলেদের প্রতি অল্প বয়সী মেয়েরা খুব সহজে আকৃষ্ট হয়ে যায়। শুধু তাই নয় এমনকি এমন ছেলেদের সাথে তোরা নিজেরাই রিলেশন করার জন্য আগ্রহ দেখায়। তাই কষ্ট করে পুরো আর্টিকেলটি পূড়ুণ এবং এই দিকগুলো এখনই আপনার মাঝে আনার চেষ্টা করুন। ব্যাস তাহলে আশা করা যায় আপনার মুরগির ছানার মত কিউট একটা গার্লফ্রেন্ড হয়ে যাবে।

তবে হ্যাঁ শিয়ালের থেকে সাবধানে রাখেন। না হলে শিয়াল টেনে নিয়ে যাবে আবার। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

নাম্বার ১ বান্ধবীর পছন্দের ছেলে হাওয়া

হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন। অল্প বয়সী মেয়েরা তাদের বান্ধবীর বয়ফ্রেন্ড অথবা তাদের বান্ধবীর পছন্দ এমন ছেলের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়। কারণ অল্প বয়সী মেয়েদের নিজের পছন্দ বলতে তেমন কিছুই থাকে না। তারা মাথার চুল বাজারে স্টাইল থেকে শুরু করে জুতা পরা পর্যন্ত সবকিছু বান্ধবীকে দেখে কপি করে। এরা মার্কেটে গিয়ে একটি ড্রেস কেনার জন্য সারাদিন ঘুরে পছন্দ করতে পারেনা। যেকোনো বান্ধবীর সুন্দর ড্রেস কিনলে, এত সুন্দর ড্রেস কোথায় পেলি বলনা? আমি এমন ড্রেস কিনব, এটা হল অল্প বয়সী মেয়েরা। ওদের এই অভ্যাসের কারণে বয়ফ্রেন্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সেম ভাবে কাজ করে থাকে।

তাই আপনি যদি আপনার পছন্দের মেয়েটির বান্ধবীর সাথে মিল লাগাতে পারেন এবং তার বান্ধবীর সামান্যতম মন জয় করতে পারেন এবং তার বান্ধবী যদি আপনাকে ভালো ছেলে হিসেবে বিবেচনা করে, আপনাকে ভালো ছেলে হিসেবে পছন্দ করা শুরু করে তাহলে কাজ হয়ে গেছে। এটা শুধুমাত্র আপনার পছন্দের মেয়েটির নজরে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। একবার যদি মেয়েটি বুঝতে পারে যে তার বান্ধবী আপনাকে খুব পছন্দ করে। ব্যাস সেদিন থেকে সেও আপনাকে পছন্দ করা শুরু করে দিবে।

নাম্বার ২ আশেপাশের ছেলে

অল্প বয়সী মেয়েরা নিজের বাসা বা নিজের থাকার জায়গা থেকে অর্থাৎ একদম আশেপাশে রিলেশন করতে সবচেয়ে বেশি  আগ্রহী হয়ে থাকে। বিশ্বাস না হলে আপনি খোঁজ নিয়ে দেখুন যেসব অল্প বয়সী মেয়েরা প্রেম করে অধিকাংশ আশেপাশের কোন ছেলের সাথে সেট হয়ে আছে। তুই বলতে এর পেছনে আসল রহস্যটা কি সেটা আপনার মত আমিও জানিনা। তবে এর কারণ হতে পারে অল্প বয়সী মেয়েরা অতিরিক্ত আবেগী হওয়ার কারণে তারা সব সময় ভালোবাসার মানুষটিকে কাছে অথবা আশেপাশে পেতে চায় ।

সুতরাং আপনি যদি কোন অল্প বয়সী মেয়ের সাথে রিলেশন করতে চান এবং সাথে এটাও চান যে মেয়েটিকে যেন সহজে পটাতে পারেন। তাহলে আপনার আশেপাশে থাকা সিঙ্গেল অল্প বয়সী মেয়েকে পটানোর চেষ্টা করুন। আশা করি ১০০% সফলতা পেয়ে যাবেন।

আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানিয়ে দেবেন এবং আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকলে কমেন্ট অথবা আমাদের ফেসবুক পেজের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমরা দ্রুত আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ

আমাদের আই আরটিকেল টি ১০০% কাজ করবে কেননা আমর বন্ধু দের সাথে হয়ে থাকা বাস্তব ঘটনা গুলি তুলে ধরে ছি 

আপনি চলে এ ধরনের আরো কিছু পোস্ট দেখে নিতে পারেন-


Post a Comment

Previous Post Next Post